আপনার দেশ নির্বাচন করুন
সর্বশেষ আপডেট: May 05 2025
সাজেকের ঠান্ডা হাওয়া আর মেঘে মোড়া পাহাড়ি পথে ছুটে চলার স্বপ্ন যাঁরা দেখেন, তাঁদের জন্য Bajaj Pulsar N160 একেবারে উপযুক্ত সঙ্গী। ঘুরপাক খাওয়া পাহাড়ি ট্রেইল, হঠাৎ ঢাল, আর খোলা রাস্তা যেখানে দৃষ্টিসীমা মিশে যায় সবুজে—এইসবের জন্য দরকার এমন এক বাইক, যা শুধু স্টাইলিশ নয়, বরং নির্ভরযোগ্য এবং পাহাড়ে চড়ার জন্য তৈরি।
Pulsar N160 কিন্তু ভয় পায় না। উন্নত সাসপেনশন, শক্তিশালী গ্রিপ আর ১৬০cc শক্তিশালী ইঞ্জিন—সব মিলিয়ে যেকোনো চ্যালেঞ্জিং পথে এটিই আপনাকে রাখবে নিয়ন্ত্রণে। সকালে কুয়াশা হোক বা বিকেলের সোনালি আলো—আপনার রাইড হবে আরামদায়ক ও নিরবিচ্ছিন্ন।
এটা শুধুই গন্তব্যে পৌঁছনোর কথা নয়—এটা সেই যাত্রার প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করার গল্প। যারা নিজেদের স্পোর্টস বাইক আপগ্রেড করার কথা ভাবছেন, তাঁদের জন্য Pulsar N160 নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার পছন্দ। লুক, হ্যান্ডলিং আর পারফরম্যান্স—সব দিক থেকেই এটি নজর কাড়ে।
বাইকে অ্যাডভেঞ্চারে নামতে প্রস্তুত? এখনই টেস্ট রাইডের জন্য যোগাযোগ করুন!
সাজেকের কুয়াশা মাখা উঁচু-নিচু পথে যখন আপনি রাইড দিচ্ছেন, Pulsar N160 তখন নিজের অন্যরকম রূপ দেখায়। টানা চড়াই, টাইট কার্ভ, কিংবা পাহাড় কেটে যাওয়া সরু রাস্তা—সব জায়গাতেই এই বাইক নিজের দক্ষতা প্রমাণ করে।
ইঞ্জিন চালু করলেই টের পাবেন—রেসপন্সিভ, মসৃণ আর ঠিক যতটা পাওয়ার দরকার, ঠিক ততটাই আছে। চড়াইয়ে উঠতে গিয়ে মনে হবে বাইক যেন ভেসে চলেছে। আরাম? দারুণ। রাস্তায় যখন খোঁচা খোঁচা পাথর বা হঠাৎ নিচু জায়গা এসে পড়ে, বাইক কিন্তু কাঁপে না—আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকে অবিচল।
আর সাজেকের মতো জায়গায় ধীরে চলা মানেই সৌন্দর্য মিস করা। প্রতিটা বাঁকেই যেখানে অপেক্ষা করে একটা নতুন দৃশ্য, সেখানে দরকার এমন একটা বাইক—যেটা যেমন স্টাইলিশ, তেমনই নির্ভরযোগ্য। Pulsar N160 দুই দিকেই বাজিমাত করে।
এই কারণেই অনেকেই মনে করেন— Pulsar range -এর এই মডেলটাই অফ-রোডিং-এর জন্য সেরা।
সাজেক যাওয়ার রাইডটা দারুণ, ঠিক আছে, কিন্তু মাঝেমধ্যে রাস্তাও চমকে দেয়। এক মুহূর্তে হাওয়া খেতে খেতে যাচ্ছেন, পরের মুহূর্তেই হঠাৎ একটা টাইট কার্ভ বা খাড়া ঢালু সামনে। ঠিক তখনই Pulsar N160 নিজের আসল শক্তি দেখায়।
এর ডুয়াল-চ্যানেল ABS ঘাবড়ে যায় না। সামনের ৩০০ মিমি ডিস্ক আর পেছনের ২৩০ মিমি ব্রেক মিলে এমন কন্ট্রোল দেয়, যেন আগে থেকেই জানে কী করতে হবে। ব্রেকিংটা শক্তপোক্ত, তবুও স্মুথ—একটুও ঝাঁকুনি নেই।
রাস্তাটা যতই খারাপ হোক না কেন, আপনি নিয়ন্ত্রণে থাকেন। ঢাল বেয়ে নামা হোক বা বাঁকের আগে হঠাৎ থেমে যাওয়ার দরকার, বাইকটা ঠান্ডা মাথায় কাজ করে—আপনাকে সেফ রাখে।
বাইক মানেই শুধু রাইড না—দেখতেও ভালো লাগা চাই। সাজেকের মতো জায়গায় তো আরো বেশি, যেখানে প্রতিটা কোণ একেকটা পোস্টকার্ড। Pulsar N160 কিন্তু ভিড়ে মিশে যায় না—এটা আলাদা করে নজর কাড়ে।
ওই মাচো ফুয়েল ট্যাংক, ক্লিন টেইল সেকশন আর শার্প হেডলাইট ডিজাইন—চোখ আটকে যায়। বাইক চিৎকার করে দৃষ্টি টানার চেষ্টা করে না, কিন্তু সবাই তাকিয়েই থাকে। যারা চালান, তারা গর্ব অনুভব করেন। যারা দেখেন, তারা জানতে চান এটা কোন মডেল!
সাজেকের রাস্তায় হঠাৎই ঝকঝকে পথ চলে যায় একটানা চড়াইয়ের দিকে। বেশিরভাগ বাইক ওই বাঁকে গিয়ে কাঁপে। কিন্তু Pulsar N160 ঠিক ওইখানেই আলাদা। ওর সাইজ সত্ত্বেও এমন স্মুথলি বাঁক নেয়, যেন প্রতিটা রুট আগেই চেনে। ব্যালান্স পারফেক্ট লাগে, উঁচু রাস্তাতেও কাঁপে না।
আপনি অভিজ্ঞ হোন বা একেবারে নতুন—এই বাইক চালাতে কষ্ট হবে না। আপনি হেলান দিন, বাইকটা ফলো করবে। চালানোর মজা এখানেই।
ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সাজেক কোনো হালকা সফর না। মাঝেমধ্যে ফুয়েল স্টপগুলো বিরক্তিকর হয়ে ওঠে—যদি ট্যাংক ছোট হয়। কিন্তু Pulsar N160 সে দিক থেকে হালকা নয়। এর ১৪-লিটার ট্যাংক আর রিয়েল-টাইম মাইলেজ রিডআউট থাকায় আপনি পরিকল্পনা করে রাইড দিতে পারেন—বারবার পেট্রল নিয়ে চিন্তা না করে।
যার মানে—মন শান্ত, চোখ রাস্তায়, আর মন জুড়িয়ে যাওয়া ভিউ-তে। একটা ভালো বাইক তো ঠিক এইটাই করে।
সাজেক মানেই সবুজ—স্নিগ্ধ, শান্ত, শান্তিময়। কিন্তু তার মাঝেই Pulsar N160 এক ঝলক রঙ নিয়ে হাজির হয়। রেসিং রেড, ক্যারিবিয়ান ব্লু, ব্রুকলিন ব্ল্যাক—সবকটাই শার্প। ডুয়াল-টোন ফিনিশ—যেটা চোখে লাগে, কিন্তু অতিরিক্ত নয়।
একদিকে প্রাকৃতিক দৃশ্যের সাথে মিশে যায়, আবার অন্যদিকে নিজেই আলাদা হয়ে দাঁড়ায়। কখনো শান্ত, কখনো সাহসী—আপনি যেমন দেখে নিতে চান।
এক মুহূর্তে রাস্তা পরিষ্কার, পরের মুহূর্তেই কুয়াশা বা সূর্য গায়েব। সাজেকের স্বভাবই এমন। Pulsar N160 কিন্তু ভয় পায় না। এর LED হেডলাইটের শক্তিশালী আলো কুয়াশার মধ্যেও রাস্তা দেখিয়ে দেয়। আর DRL গুলো ব্রাইট—ধীরে চলার সময়েও চোখে পড়ে।
রাস্তাটা আন্দাজ করতে হবে না। আলো আপনাকে ঠিক পথ দেখাবে—সোজাসাপ্টা।
সাজেকের রাস্তাগুলোও চমকপ্রদ। এক বাঁক মসৃণ, পরেরটায় ঝুরো কাঁকর। Pulsar N160-এর টিউবলেস টায়ার গুলো ঠিকঠাক হ্যান্ডেল করে নেয়। চমৎকার গ্রিপ, টেকসই পারফর্ম্যান্স—আর বারবার নজরদারির দরকার পড়ে না।
আপনি চালান, বাকিটা বাইক সামলে নেয়। না স্লিপ, না ভয়, না হঠাৎ পাংচারের চিন্তা। একদম আপনি আর রাস্তা—যেমন হওয়া উচিত।
১৬০ সিসির দুনিয়ায় অনেক বাইক আছে, কিন্তু যাঁরা সব চালিয়ে দেখেছেন, তাঁদের অনেকেই বলেন—Pulsar N160 হল best 160cc bike (Bangladesh)। কারণ? বেশি কষ্ট না করেও চমৎকার পারফর্মেন্স। আপনি একা হোন বা পেছনে পিলিয়ন থাকুক—বাইক নিজের ভারসাম্য ঠিক রাখে।
সাজেকে যাওয়ার জন্য আলাদা কোনো কারণ লাগে না। আপনি শুধু রওনা দেন। পাহাড়, হঠাৎ বাঁক, কুয়াশা—এখানে প্রতিটা রাস্তাই আপনাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়। আর Pulsar N160? প্রতিবারই সেই চ্যালেঞ্জে পাশ করে যায়। best 160cc bike (Bangladesh) হিসেবে, এটা চড়াইয়ে হাঁপায় না, ভাঙা রাস্তায় কাঁপে না। একদম যেন এই জায়গার জন্যই তৈরি।
থ্রটল ঘোরালেই বাইকটা বুঝিয়ে দেয়—এই রাস্তা ওর চেনা। তাই আর দেরি করবেন না। নিকটস্থ Bajaj শোরুমে চলে যান, Pulsar N160-এর টেস্ট রাইড দিন। অথবা অনলাইনে বুক করুন, আর সাজেকের জন্য আপনার পরের রাইড লক করে ফেলুন।
1. সাজেকের মতো পাহাড়ি রাস্তায় কি Pulsar N160 ভালো পারফর্ম করে?
একদম করে। Pulsar N160-এ চড়াই-পথ আর টাইট বাঁক সামলানোর দারুণ ক্ষমতা আছে। গ্রিপ ভালো, ওজন ব্যালান্সড, আর ব্রেকিং সিস্টেম শক্তপোক্ত—চড়াই বা খারাপ রাস্তা, সব কিছুতেই কনফিডেন্ট ফিল পাবেন।
2. লং ট্রিপে মাইলেজ কেমন পাওয়া যায়?
ঢাকা থেকে সাজেকের মতো দীর্ঘ রাইডে বাইকটা খুবই এফিশিয়েন্ট মাইলেজ দেয়। ১৪ লিটারের ফুয়েল ট্যাংক থাকায় বারবার ফুয়েল স্টপ দরকার পড়ে না। ফলে আপনি রাইডটা উপভোগ করতে পারেন, পেট্রোল নিয়ে না ভেবে।
3. পিলিয়ন নিয়ে কি পাহাড়ি রাস্তায় রাইড করা যায়?
হ্যাঁ, নিশ্চিন্তে। পিলিয়ন নিয়ে চললেও N160 চড়াই বা বাঁকে স্টেবল থাকে। সিটটা দুজনের জন্যই যথেষ্ট চওড়া, আর সাসপেনশনটা এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে ঝাঁকুনিও তেমন না লাগে।
4. কি N160-এ ডুয়াল-চ্যানেল ABS আছে?
হ্যাঁ, আছে। ডুয়াল-চ্যানেল ABS স্ট্যান্ডার্ড ফিচার হিসেবে দেওয়া হয়েছে এবং এটা ঢালু বা উঁচুনিচু রাস্তায় দারুণ কাজ করে। ব্রেক হঠাৎ কষলেও কন্ট্রোল বজায় রাখে—বিশেষ করে অন্ধ বাঁক বা পিচ্ছিল রাস্তায় খুবই কাজে আসে।
ঢাকার ছোট ব্যবসায়ী এবং প্রতিদিনের পরিশ্রমীদের জন্য সেরা মানের Bajaj Bikes
আরও জানুনLow Price Bikes in Bangladesh: পাওয়ার, পারফরম্যান্স ও দামের পারফেক্ট মিশ্রণ
আরও জানুনBajaj Pulsar 150 Twin Disc: বাংলাদেশের কর্মজীবীদের জন্য সেরা পছন্দ
আরও জানুনBajaj Discover 125: নারায়ণগঞ্জ থেকে পুরান ঢাকা পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য দৈনিক যাতায়াত
আরও জানুনস্টাইলিশ ও শহরভিত্তিক: চট্টগ্রামের নতুন রাইডারদের জন্য Pulsar NS 125 Review
আরও জানুনকেন বাংলাদেশের রাস্তায় রাজত্ব করছে Bajaj Bikes
আরও জানুনBajaj Platina 100 Price in Bangladesh: ময়মনসিংহের ট্রাফিকের জন্য স্মার্ট পছন্দ
আরও জানুনBajaj-এর সাথে Sajek Valley ভ্রমণ: তরুণদের জন্য চূড়ান্ত বাইক অ্যাডভেঞ্চার
আরও জানুনBajaj 2025-এর নতুন ফিচার: Pulsar 250cc-এ কী কী থাকছে এবার?
আরও জানুনজ্বালানি সাশ্রয় এবং টেকসই ভবিষ্যত: বাংলাদেশের জন্য Bajaj Mileage Bike-এর বাস্তব প্রভাব
আরও জানুনPulsar N160: বাইক ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ইনোভেশনের প্রমাণ
আরও জানুনএক নজরে: আধুনিক বাংলাদেশের রাস্তায় Bajaj Bikes-র ভূমিকা
আরও জানুনBajaj Pulsar Bike সিরিজ: মডেল এবং বৈশিষ্ট্য
আরও জানুনকীভাবে Bajaj সেরা Bike Prices in Bangladesh-এ প্রিমিয়াম ফিচার দিচ্ছে
আরও জানুনPulsar 150: বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ বাইক – স্টাইল আর পাওয়ারের নিখুঁত সমন্বয়
আরও জানুনPulsar N250: নেক্সট লেভেল রাইডিং অভিজ্ঞতা
আরও জানুনবাংলাদেশের সেরা কমিউটার Bikeগুলো ২০২৫
আরও জানুনকেন Bajaj Platina গ্রামীণ বাংলাদেশের প্রথম পছন্দ?
আরও জানুনউৎসবের জন্য সেরা Bajaj বাইকগুলি
আরও জানুনদায়িত্বশীল বাইকিং: পরিবেশবান্ধব বাইকিং টিপস
আরও জানুনদুই চাকার যাত্রায় বাংলাদেশ ঘোরা Bajaj এর সাথে
আরও জানুনকক্সবাজারের রোড ট্রিপ: ব্যবহারের জন্য সেরা Bajaj Bikes
আরও জানুনঢাকা বাইকে এক্সপ্লোর করা: টিপস এবং ট্রিকস
আরও জানুনসিলেটের অ্যাডভেঞ্চার রাইড: সেরা বাইকসমূহ
আরও জানুনচা বাগান ও বাইক: সিলেটের অনন্য সংযোগ
আরও জানুনবাংলাদেশে তরুণদের ক্ষমতায়ন: দুই চাকার বিপ্লব
আরও জানুনBangladesh Bike Industry-এর বিবর্তন
আরও জানুনBajaj 125 বনাম প্রতিদ্বন্দ্বীরা: কেন এটি বাংলাদেশের হাওর জলাভূমিতে চলার জন্য সেরা পছন্দ
আরও জানুনসাশ্রয়ী পারফরমেন্স: কিভাবে Bajaj বাইক ডেলিভারি রাইডারদের ঢাকা শহরের ই-কমার্স বুমে আধিপত্য বিস্তার করতে সহায়তা করছে
আরও জানুনBajaj 125 বনাম প্রতিদ্বন্দ্বী: কেন এটি সেরা
আরও জানুনPulsar Series: Bajaj Bikes বাংলাদেশের সেরা ভ্রমণ সঙ্গী
আরও জানুনPulsar N250 সম্পর্কে সবকিছু: চট্টগ্রামের পার্বত্য পথ জয়ের জন্য আদর্শ রাইড
আরও জানুনPulsar Bikes: বাংলাদেশের যুবকদের জন্য সেরা মূল্যমানের মডেল – ক্যাম্পাস রাইড থেকে স্টার্টআপ ঝঞ্ঝাট পর্যন্ত
আরও জানুনPulsar NS125: ঢাকার তরুণদের জন্য পারফেক্ট রাইড
আরও জানুনরিকশা থেকে Bajaj Bikes: বাংলাদেশের সড়ক কাঁচা পথ থেকে স্মার্ট হাইওয়েতে রূপান্তরের গল্প
আরও জানুনPulsar N160: সহজেই জয় করুন বান্দরবানের রিজুক ঝর্ণার আঁকাবাঁকা পথ
আরও জানুনBajaj Platina: বাংলাদেশের গ্রামীণ রাস্তার জন্য উপযুক্ত – পদ্মা নদীর পথ থেকে ধানখেত পর্যন্ত
আরও জানুনশহরের পথে সহজ রাইড: ঢাকা ট্রাফিকে কেন Bajaj Discover 125 সেরা কমিউটার বাইক?
আরও জানুনটাকা উসুল করা মোটরসাইকেল: সেরা ফিচার, আকর্ষণীয় দাম
আরও জানুনশক্তিশালী Bajaj বাইক: সিলেটের চা বাগান ও চট্টগ্রামের পাহাড় ঘুরে দেখার জন্য আদর্শ সঙ্গী!
আরও জানুনবাংলাদেশে অ্যাডভেঞ্চার রাইডের জন্য Bajaj Sports Bike-এর তুলনা
আরও জানুননগর জীবনে সহজ চলাচল: Discover 125-এর ফিচারসমূহ
আরও জানুনTop Bikes in Bangladesh: Bajaj-এর সেরা রাইডের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করুন!
আরও জানুনBajaj-এর সাথে ঈদ উদযাপন করুন: আবিষ্কার করুন Pulsar bike সিরিজ
আরও জানুনBest Bikes Under 2 Lakh in Bangladesh: ঈদে বাজাজের সাশ্রয়ী কিন্তু শক্তিশালী Bajaj Bikes
আরও জানুনএই ঈদে Pulsar N250-এ আপগ্রেড করুন এবং উপভোগ করুন এক অতুলনীয় রাইডিং অভিজ্ঞতা!
আরও জানুনঢাকার ব্যস্ত ঈদযাত্রা সহজ করুন – Pulsar N160-এর সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সাথে রাইড করুন!
আরও জানুনPulsar N160 Price in Bangladesh : অন্যান্য মডেলের সাথে তুলনা
আরও জানুনBest Mileage Bikes in Bangladesh: Pulsar N160-এর প্রতিযোগীদের সাথে পারফরমেন্স তুলনা এবং কেন এটি সেরা
আরও জানুনBajaj Pulsar N160 ডিজাইন এবং ফিচার: বাংলাদেশি রাইডারদের জন্য কী আলাদা করে তোলে
আরও জানুনBajaj Pulsar 150 Price in Bangladesh: কি এটি সত্যিই ভ্যালু ফর মানি?
আরও জানুননতুন Bajaj Pulsar N250 Price in Bangladesh: কেন এটি সেরা পছন্দ?
আরও জানুনBajaj Bike Price in Bangladesh: আপনার বাজেটের মধ্যে সেরা মডেলগুলি
আরও জানুননতুন Bajaj Pulsar NS 125: সেরা 125cc বাইক
আরও জানুনBajaj Discover 125 Price in Bangladesh:বাজেট-ফ্রেন্ডলি, ফুয়েল-ইফিশিয়েন্ট রাইড
আরও জানুন